হাফিজুর রহমান, তালতলী বরগুনা প্রতিনিধি: বরগুনা তালতলী উপজেলার শিক্ষিত মেধাবী যুবক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সাবেক শিক্ষার্থী আল-আমিন। তার ৫ মাস বয়সী ফুটফুটে শিশু তাহিয়া আমিন খান তর্কি জন্মগতভাবেই। বিরল রোগ বিলিয়ারি এ্যাটেসিয়ায় আক্রান্ত। নিজের সন্তানকে বাঁচাতে একের পর এক হাসপাতালে ছুটেছেন আল আমিন।
চিকিৎসকরা বলছেন, এটি লিভারের একটি জটিল রোগ। তাহিয়াকে বাঁচাতে হলে লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট বা লিভার প্রতিস্থাপন করতে হবে, যার জন্য যেতে হবে ভারতের চেন্নাইয়ের রেলা ইনস্টিটিউটে। তবে এর জন্য প্রয়োজন ৫০-৬০ লাখ টাকা। কিন্তু চিকিৎসার জন্য সব অর্থ শেষ করে আল-আমিন এখন নিঃস্ব। তাই বর্তমানে পর্যাপ্ত অর্থের অভাবে মেয়ের চিকিৎসা করাতে পারছেন না তিনি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) শিশু সার্জারি বিভাগের ডাঃ এ কে এম জাহিদ হোসেন বলেন, লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট করলে তাহিয়াকে বাঁচানো সম্ভব। নয়ত বেশদিন বাঁচানো যাবে না। আল-আমি ন বলেন, মেয়ের চিকিৎসার জন্য ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরছেন তিনি। অর্থ ব্যয় ছাড়া আর কোন কাজ হয়নি।
অর্থ ব্যয় করতে করতে এখন তিনি নিঃস্ব প্রায়। ভারতে তাহিয়াকে নিয়ে চিকিৎসা করাতে হলে প্রায় ৫০-৬০ লাখ টাকা খরচ করতে হবে। তিনি বলেন, এত টাকা কোন্ ভাবেই আর তার পক্ষে জোগাড় করা সম্ভব না। তাই মেয়ের চিকিৎসার জন্য বাধ্য হয়ে তিনি বিত্তবানদের সাহায্যের জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। চিকিৎসার জন্য সাহায্য পাঠাতে নিম্নোক্ত নাম্বারগুলো ব্যবহার করতে হবে।
মৌসুমী খানম (মা)
০১৩০৯১৯০০২৬ (বিকাশ, রকেট ও নগদ),
আল-আমিন (বাবা)
০১৭১৯৬৫৯২৫৩ (বিকাশ, রকেট ও নগদ)।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।